মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তারদের মধ্যে দ্বন্ধের পর থেকে ইচ্ছানুযায়ী তারা চলছেন। কোন নিয়মনীতি না মেনে চলছে চিকিৎসাসেবা প্রদান কার্যক্রম। এতে সেবা না পেয়ে রোগীদের ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে।
জানা গেছে, গত ২৪ জানুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) মসিউর রহমান টগরের বিরুদ্ধে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের কর্মবিরতি, বিক্ষোভ, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুনির্দিষ্ট লিখিত অভিযোগ, সিভিল সার্জনের কাছে এলাকাবাসীর স্মারকলিপি ও পোষ্টারিংসহ নানা কর্মসূচি পালিত হয়। তার অনিয়ম ও দুর্নীতিতে স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সের চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুঁসে ওঠায় ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান মারাত্মকভাবে বিঘিœত হয়। এ ঘটনায় সিভিল সার্জন নোমান চৌধুরী ও কালকিনি পৌরসভার মেয়র এনায়েত হোসেনের হস্তক্ষেপে সাময়িকভাবে দ্বন্ধ নিরসন করা হলেও কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। যে যার ইচ্ছেমত দায়িত্ব পালন করছে। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মসিউর রহমানের কোন আদেশ বা নির্দেশ দায়িত্বরত ডাক্তাররা মানছেন না। প্রশাসনিক কার্যক্রম ইচ্ছামাফিক চলছে। এতে রোগীরা চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
অভিযোগ করে শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম.এ কুদ্দস বেপরী বলেন, ৮এপ্রিল আমার বোনের মেয়ে ফারজানা জাহানকে হাসপাতালে ভর্তি করলে ডা. মাহবুব আবীর ও সেবিকা নিলুফা দ্যূর্ব্যবহার করেন। এমনকি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মসিউর রহমানের নির্দেশও মাহবুব আবীর মানেননি।
ডাক্তার মাহবুব আবীর বলেন, চিকিৎসাসেবার জন্য টিএইচও বা কারো ফোনের প্রয়োজন নেই। কারো ফোনে আমি আমার দায়িত্ব পালন করি না।
স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর ইউনুস আলী হাওলাদার বলেন, হাসপাতাল সরকারি হলেও এখন চিকিৎসাসেবা পাওয়া সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে। কোন ডাক্তারই ঠিকমত চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন না। ডাক্তারদের দ্বন্ধে গরীব মানুষ সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা গেছে, গত ২৪ জানুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা (টিএইচও) মসিউর রহমান টগরের বিরুদ্ধে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের কর্মবিরতি, বিক্ষোভ, উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে সুনির্দিষ্ট লিখিত অভিযোগ, সিভিল সার্জনের কাছে এলাকাবাসীর স্মারকলিপি ও পোষ্টারিংসহ নানা কর্মসূচি পালিত হয়। তার অনিয়ম ও দুর্নীতিতে স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সের চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুঁসে ওঠায় ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান মারাত্মকভাবে বিঘিœত হয়। এ ঘটনায় সিভিল সার্জন নোমান চৌধুরী ও কালকিনি পৌরসভার মেয়র এনায়েত হোসেনের হস্তক্ষেপে সাময়িকভাবে দ্বন্ধ নিরসন করা হলেও কেউ কাউকে ছাড় দিচ্ছে না। যে যার ইচ্ছেমত দায়িত্ব পালন করছে। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মসিউর রহমানের কোন আদেশ বা নির্দেশ দায়িত্বরত ডাক্তাররা মানছেন না। প্রশাসনিক কার্যক্রম ইচ্ছামাফিক চলছে। এতে রোগীরা চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
অভিযোগ করে শিকারমঙ্গল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম.এ কুদ্দস বেপরী বলেন, ৮এপ্রিল আমার বোনের মেয়ে ফারজানা জাহানকে হাসপাতালে ভর্তি করলে ডা. মাহবুব আবীর ও সেবিকা নিলুফা দ্যূর্ব্যবহার করেন। এমনকি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মসিউর রহমানের নির্দেশও মাহবুব আবীর মানেননি।
ডাক্তার মাহবুব আবীর বলেন, চিকিৎসাসেবার জন্য টিএইচও বা কারো ফোনের প্রয়োজন নেই। কারো ফোনে আমি আমার দায়িত্ব পালন করি না।
স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর ইউনুস আলী হাওলাদার বলেন, হাসপাতাল সরকারি হলেও এখন চিকিৎসাসেবা পাওয়া সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে। কোন ডাক্তারই ঠিকমত চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন না। ডাক্তারদের দ্বন্ধে গরীব মানুষ সরকারি সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন