খায়রুল আলম ও শহিদুল ইসলাম :
সবসময়ই দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন বলে দাবী করে নিজ এলাকায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক আমার বিরুদ্ধে অহেতুক অসত্য অভিযোগের তীর ছুড়েছে। কিন্তু দুদকের তদন্তে সকল অভিযোগ অসত্য প্রমাণিত হয়েছে। পদ্মা সেতু নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করেছে, অসত্য অভিযোগ তুলেছে, তারা সবাই একদিন আমার সততা ও স্বচ্ছতার কাছে লজ্জিত হবে। তিনি আরো দাবি করেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমার কোন সম্পৃক্ততা ছিলনা। এবিষয়ে আমাকে দোষারোপ করা আপনাদের সমীচিন হয়নি।
গতকাল রবিবার সন্ধায় কালকিনিতে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে মহান স্বাধীনতা দিবস ও কলেজের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর দুই বছরে পদ্মা সেতুর জন্য যে কাজ সম্পন্ন করেছি, সে কাজ করতে বঙ্গবন্ধু সেতুতে সময় লেগেছে ১০ বছর। আমার বন্ধু বর্তমান যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়েদুল কাদের এবং রেলমন্ত্রী শ্রীযুক্ত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এখন আমার নেয়া প্রকল্পগুলোর কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন, সম্পন্ন ও উদ্ধোধন করছেন।
অধ্যক্ষ খালেকুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাদারীপুর, জেলা প্রশাসক নুর-উর-রহমান, পুলিশ সুপার নজরুল হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপিকা তাহমিনা সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান মীর গোলাম ফারুক, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিলুর রহমান সোহাগ তালুকদার ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান বুলেট প্রমূখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মন্ত্রী উপজেলার সাড়ে ৭শ’ মুক্তিযোদ্ধাকে স্বাধীনতা সম্মাননা পদক প্রদান করেণ। এ সময় ‘একজন মুক্তিযোদ্ধার কিছু কথা ও গান’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেণ। এছাড়াও মন্ত্রি ‘বঙ্গবন্ধু টি-২০ ক্রিকেট টুর্মান্টে’ এর বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেণ।
সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, বিগত সরকারের সময় আমার বিরুদ্ধে ২টি পাসপোর্ট সংক্রান্ত অভিযোগ আনা হয়। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় সংবাদ, গল্প লেখা হয়। অথচ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছিল, এতে আমার কোন সম্পৃক্ততা ছিল না। আমার এক ব্যক্তিগত কর্মকর্তার সামান্য ভুলের জন্য ঘটনাটি ঘটেছিল। তখন স্বচ্ছতার জন্যই আমি পদত্যাগ করেছিলাম। এজন্য সাংবাদিক বন্ধুরা আমার প্রশংসা করেননি। উল্টো মনের মাধুরী দিয়ে গল্প লিখেছেন। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের সময় যোগাযোগমন্ত্রীর অফিস সংস্কার নিয়ে সাংবাদিকরা বড় বড় গল্প লিখেছেন। অসত্য খবর ছেপে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। তখন অফিস সংস্কারের জন্য আনুমানিক ৭লক্ষ ২০হাজার টাকা গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ব্যয় করেছে। অথচ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এককোটি ২০লক্ষ টাকা ব্যয়ের কথা উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছেন। এনিয়ে প্রতিবেদন, কার্টুন, সম্পাদকীয়, উপ-সম্পাদকীয় ছেপেছেন। যোগাযোগমন্ত্রীর অফিসটি আজো সে অবস্থায় আছে। যে-কোন লোক বর্তমান যোগাযোগমন্ত্রীর অফিসে গেলে বুঝতে পারবেন- সাংবাদিক বন্ধুদের প্রকাশিত সংবাদ ছিল অসত্য, ছিল উদ্দেশ্য প্রনোদিত-তা পরিস্কার বুঝা যাবে। একইভাবে যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়ী কেনা নিয়ে কাল্পনিক এক গাড়ীর ছবিসহ সংবাদপত্র খবর প্রকাশ করেছেন, কার্টুন ছেপেছেন অথচ সেই গাড়ী কখনো কেনা হয়নি।
এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা জানেন, আমার ব্যবহারের জন্য সরকারি গাড়ীর প্রয়োজন হয় না। এরপরও সাংবাদিক বন্ধুগণ অসত্য কথা লিখেছেন।
তিনি বলেন, সৎ পথে উপার্জিত অর্থে আমার আয়ের টাকায় অর্থাৎ ‘ট্যাক্স পেইড মানি’ দিয়ে, ২০০৫সাল থেকে আমার গ্রামে, শেখ হাসিনা একাডেমী অ্যান্ড উইমেন্স কলেজ সংলগ্ন অতিথি ভবন নির্মাণ করেছি- যার কাজ এবছর সমাপ্ত হয়েছে, সে সম্পর্কে একটি পত্রিকায় ব্যানার হেডে, বাড়ীর ছবি দিয়ে, আমার বিরুদ্ধ বড় গল্প রচনা করেছে। পত্রিকায় অসত্য খবর প্রকাশের অনেক পূর্বেই ভবনের প্রতিটি নির্মাণ কাজের হিসার আয়কর রিটার্ণ দাখিল করা হয়েছে। এর পূর্বে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হলেও, তা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় নেতিবাচক গল্পের অবতারণা করেছে। নামে-বেনামে চিঠি দিয়েও কতিপয় দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারী আমার সম্পর্কে জনমনে ভুল ধারণা দিতে সৃষ্টির জন্য আমার বিরুদ্ধে পত্রিকায় লিখেছেন, টিভিতে, টকশোতে নেতিবাচক অসত্য আলোচনা করেছেন।
মন্ত্রী অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ের সাথে বিদায়ের সুরে এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, দীর্ঘ ২০ বছরে এলাকায় অনেক যোগ্য নেতা-কর্মী তৈরি হয়েছে। এলাকার পরবর্তী নেতৃত্ব দেয়ার জন্য আপনারা এখন তাদের মধ্য থেকে যোগ্য, সুশিক্ষিত, দক্ষ, সৎ নিবেদিত নেতা খুজেঁ নিবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সততার উপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, সততা, স্বচ্ছতা, ন্যায় ও বিনয়ের উপর আমার জীবন প্রতিষ্ঠিত। দলমত-জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে আমি সমান চোখে দেখি। আমি কারো উপকার করতে না পারলেও কোনদিন করো ক্ষতি করিনি। বিগত দিনে যারা আমার বিরুদ্ধে, নামে-বেনামে লিফলেট বিতরণ করেছেন, বেনামে চিঠি লিখেছেন, কুৎসা রটনা করেছেন, এখনো পশ্চাতে আমার বিরুদ্ধে অনাকাঙ্কিত কথা বলেন, আমি তাদের বিরুদ্ধে কথা বলিনি। তাদেরকে আমি তিরস্কারও করিনি। আমার ব্যবহার, সৎ আচরণ ও কাজের মাধ্যমে এর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি। এটাই আমার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।
সবসময়ই দক্ষতা, স্বচ্ছতা ও সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন বলে দাবী করে নিজ এলাকায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিশ্বব্যাংক আমার বিরুদ্ধে অহেতুক অসত্য অভিযোগের তীর ছুড়েছে। কিন্তু দুদকের তদন্তে সকল অভিযোগ অসত্য প্রমাণিত হয়েছে। পদ্মা সেতু নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করেছে, অসত্য অভিযোগ তুলেছে, তারা সবাই একদিন আমার সততা ও স্বচ্ছতার কাছে লজ্জিত হবে। তিনি আরো দাবি করেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আমার কোন সম্পৃক্ততা ছিলনা। এবিষয়ে আমাকে দোষারোপ করা আপনাদের সমীচিন হয়নি।
গতকাল রবিবার সন্ধায় কালকিনিতে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ মাঠে মহান স্বাধীনতা দিবস ও কলেজের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর দুই বছরে পদ্মা সেতুর জন্য যে কাজ সম্পন্ন করেছি, সে কাজ করতে বঙ্গবন্ধু সেতুতে সময় লেগেছে ১০ বছর। আমার বন্ধু বর্তমান যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়েদুল কাদের এবং রেলমন্ত্রী শ্রীযুক্ত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এখন আমার নেয়া প্রকল্পগুলোর কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন, সম্পন্ন ও উদ্ধোধন করছেন।
অধ্যক্ষ খালেকুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাদারীপুর, জেলা প্রশাসক নুর-উর-রহমান, পুলিশ সুপার নজরুল হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপিকা তাহমিনা সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান মীর গোলাম ফারুক, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিলুর রহমান সোহাগ তালুকদার ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান বুলেট প্রমূখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মন্ত্রী উপজেলার সাড়ে ৭শ’ মুক্তিযোদ্ধাকে স্বাধীনতা সম্মাননা পদক প্রদান করেণ। এ সময় ‘একজন মুক্তিযোদ্ধার কিছু কথা ও গান’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেণ। এছাড়াও মন্ত্রি ‘বঙ্গবন্ধু টি-২০ ক্রিকেট টুর্মান্টে’ এর বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেণ।
সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, বিগত সরকারের সময় আমার বিরুদ্ধে ২টি পাসপোর্ট সংক্রান্ত অভিযোগ আনা হয়। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায় সংবাদ, গল্প লেখা হয়। অথচ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছিল, এতে আমার কোন সম্পৃক্ততা ছিল না। আমার এক ব্যক্তিগত কর্মকর্তার সামান্য ভুলের জন্য ঘটনাটি ঘটেছিল। তখন স্বচ্ছতার জন্যই আমি পদত্যাগ করেছিলাম। এজন্য সাংবাদিক বন্ধুরা আমার প্রশংসা করেননি। উল্টো মনের মাধুরী দিয়ে গল্প লিখেছেন। যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের সময় যোগাযোগমন্ত্রীর অফিস সংস্কার নিয়ে সাংবাদিকরা বড় বড় গল্প লিখেছেন। অসত্য খবর ছেপে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করেছেন। তখন অফিস সংস্কারের জন্য আনুমানিক ৭লক্ষ ২০হাজার টাকা গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ব্যয় করেছে। অথচ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় এককোটি ২০লক্ষ টাকা ব্যয়ের কথা উল্লেখ করে খবর প্রকাশ করেছেন। এনিয়ে প্রতিবেদন, কার্টুন, সম্পাদকীয়, উপ-সম্পাদকীয় ছেপেছেন। যোগাযোগমন্ত্রীর অফিসটি আজো সে অবস্থায় আছে। যে-কোন লোক বর্তমান যোগাযোগমন্ত্রীর অফিসে গেলে বুঝতে পারবেন- সাংবাদিক বন্ধুদের প্রকাশিত সংবাদ ছিল অসত্য, ছিল উদ্দেশ্য প্রনোদিত-তা পরিস্কার বুঝা যাবে। একইভাবে যোগাযোগমন্ত্রীর গাড়ী কেনা নিয়ে কাল্পনিক এক গাড়ীর ছবিসহ সংবাদপত্র খবর প্রকাশ করেছেন, কার্টুন ছেপেছেন অথচ সেই গাড়ী কখনো কেনা হয়নি।
এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা জানেন, আমার ব্যবহারের জন্য সরকারি গাড়ীর প্রয়োজন হয় না। এরপরও সাংবাদিক বন্ধুগণ অসত্য কথা লিখেছেন।
তিনি বলেন, সৎ পথে উপার্জিত অর্থে আমার আয়ের টাকায় অর্থাৎ ‘ট্যাক্স পেইড মানি’ দিয়ে, ২০০৫সাল থেকে আমার গ্রামে, শেখ হাসিনা একাডেমী অ্যান্ড উইমেন্স কলেজ সংলগ্ন অতিথি ভবন নির্মাণ করেছি- যার কাজ এবছর সমাপ্ত হয়েছে, সে সম্পর্কে একটি পত্রিকায় ব্যানার হেডে, বাড়ীর ছবি দিয়ে, আমার বিরুদ্ধ বড় গল্প রচনা করেছে। পত্রিকায় অসত্য খবর প্রকাশের অনেক পূর্বেই ভবনের প্রতিটি নির্মাণ কাজের হিসার আয়কর রিটার্ণ দাখিল করা হয়েছে। এর পূর্বে কালকিনি সৈয়দ আবুল হোসেন বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত জনসভায় লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হলেও, তা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় নেতিবাচক গল্পের অবতারণা করেছে। নামে-বেনামে চিঠি দিয়েও কতিপয় দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রকারী আমার সম্পর্কে জনমনে ভুল ধারণা দিতে সৃষ্টির জন্য আমার বিরুদ্ধে পত্রিকায় লিখেছেন, টিভিতে, টকশোতে নেতিবাচক অসত্য আলোচনা করেছেন।
মন্ত্রী অত্যন্ত নম্র ও বিনয়ের সাথে বিদায়ের সুরে এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, দীর্ঘ ২০ বছরে এলাকায় অনেক যোগ্য নেতা-কর্মী তৈরি হয়েছে। এলাকার পরবর্তী নেতৃত্ব দেয়ার জন্য আপনারা এখন তাদের মধ্য থেকে যোগ্য, সুশিক্ষিত, দক্ষ, সৎ নিবেদিত নেতা খুজেঁ নিবেন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সততার উপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, সততা, স্বচ্ছতা, ন্যায় ও বিনয়ের উপর আমার জীবন প্রতিষ্ঠিত। দলমত-জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাইকে আমি সমান চোখে দেখি। আমি কারো উপকার করতে না পারলেও কোনদিন করো ক্ষতি করিনি। বিগত দিনে যারা আমার বিরুদ্ধে, নামে-বেনামে লিফলেট বিতরণ করেছেন, বেনামে চিঠি লিখেছেন, কুৎসা রটনা করেছেন, এখনো পশ্চাতে আমার বিরুদ্ধে অনাকাঙ্কিত কথা বলেন, আমি তাদের বিরুদ্ধে কথা বলিনি। তাদেরকে আমি তিরস্কারও করিনি। আমার ব্যবহার, সৎ আচরণ ও কাজের মাধ্যমে এর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি। এটাই আমার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন