ঝূঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে ৩০ বছর ধরে ১০টি গ্রামের মানুষের যাতায়াত, চরম ভোগান্তি
এইচ.এম মিলন :
একটি সেতুর জন্য কালকিনি উপজেলার রমজানপুর ইউনিয়নের দনি রমজানপুর গ্রামের মন্ডলবাড়ির খালের ওপরের সাঁকো দিয়ে যাতায়াতে দীর্ঘদিন যাবত সাধারণ মানুষ দূর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এছাড়া ১০ টি গ্রামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণির পথচারীসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
জীবনের ঝুকি নিয়ে এলাকার লোকজনকে এ বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে। ঝুকিপূর্ণ এ বাঁশের সাকোর ওপর দিয়ে পার হওয়ার ভয়ে মাদ্রাসা ও স্কুলে যেতে চায় না শিার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রমজানপুর ইউনিয়নের দনি রমজানপুর গ্রামের মন্ডলবাড়ির খালের ওপর এই বাঁশের সাঁকোটি স্থানীয় লোকজন নিজ উদ্যোগে কোন মতে ঠিকঠাক করলেও আবার কয়দিন পর ভেঙ্গে পড়ে। এভাবে ভাঙ্গা-গড়ার মধ্য দিয়েই এই এলাকার লোকজন ৩০ বছর ধরে সাঁকোর ওপর দিয়েই যাতাযাত করছে। এই সাঁকো দিয়ে ময়দানেরহাট, কয়রিয়া, মোল¬ারহাট, জজিরা, দনি রমজানপুর, উত্তর রমজানপুর, চড়াইকন্দি, ডিগ্রিরচড়, নতুন টরকী ও হামেদখার হাট স্কুলসহ এলাকার হাজার-হাজার শিার্থী ও সাধারণ মানুষ যাতায়াত করে। সাঁকোর ওপর দিয়ে দু’দিক থেকে একেই সঙ্গে লোকজন পারাপারের সময় চড়ম বিড়ম্বনায় পড়তে হয় পারাপারকারীদের।
ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা এসকান্দার শিকদার, ‘হেমলাল মন্ডল ও পিকলু মন্ডল সাঁকো পারাপারের সময় ক্ষোঁভের সঙ্গে বলেন, ‘আমরা নিজেরাই সাঁকো পার হতে সাহস পাই না। আমাদের ছেলে মেয়েরা কিভাবে স্কুলে যাইবো। এখানে কি কোন দিন একটা সেতু হইবো না।’
এ ব্যাপারে রমজানপুর আরতী দুঃস্থ মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সাধারন সম্পাদক নিখিল ভক্ত বলেন, ‘এই সাঁকো পারাপারের সময় অনেক ছাত্র-ছাত্রী পড়ে গিয়ে মুল্যবান জিনিসপত্র নষ্ট যায়। আর আমাগো সেবা কেন্দ্রে আসা রোগীদের সাঁকো পার না করে নৌকায় পার করতে হয়। কারণ এই সাঁকোর ওপর ওঠানো সম্ভব হয় না।’
এ ব্যাপারে রমজানপুর ইউপি চেয়াম্যান মহাসিন হোসেন পাইক বলেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে কয়েক দফা আলাপ করেছি। সেতুটি নির্মাণের জন্য সব ধরণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’
এইচ.এম মিলন :
একটি সেতুর জন্য কালকিনি উপজেলার রমজানপুর ইউনিয়নের দনি রমজানপুর গ্রামের মন্ডলবাড়ির খালের ওপরের সাঁকো দিয়ে যাতায়াতে দীর্ঘদিন যাবত সাধারণ মানুষ দূর্ভোগ পোহাচ্ছেন। এছাড়া ১০ টি গ্রামের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণির পথচারীসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
জীবনের ঝুকি নিয়ে এলাকার লোকজনকে এ বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে পারাপার হতে হচ্ছে। ঝুকিপূর্ণ এ বাঁশের সাকোর ওপর দিয়ে পার হওয়ার ভয়ে মাদ্রাসা ও স্কুলে যেতে চায় না শিার্থীরা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রমজানপুর ইউনিয়নের দনি রমজানপুর গ্রামের মন্ডলবাড়ির খালের ওপর এই বাঁশের সাঁকোটি স্থানীয় লোকজন নিজ উদ্যোগে কোন মতে ঠিকঠাক করলেও আবার কয়দিন পর ভেঙ্গে পড়ে। এভাবে ভাঙ্গা-গড়ার মধ্য দিয়েই এই এলাকার লোকজন ৩০ বছর ধরে সাঁকোর ওপর দিয়েই যাতাযাত করছে। এই সাঁকো দিয়ে ময়দানেরহাট, কয়রিয়া, মোল¬ারহাট, জজিরা, দনি রমজানপুর, উত্তর রমজানপুর, চড়াইকন্দি, ডিগ্রিরচড়, নতুন টরকী ও হামেদখার হাট স্কুলসহ এলাকার হাজার-হাজার শিার্থী ও সাধারণ মানুষ যাতায়াত করে। সাঁকোর ওপর দিয়ে দু’দিক থেকে একেই সঙ্গে লোকজন পারাপারের সময় চড়ম বিড়ম্বনায় পড়তে হয় পারাপারকারীদের।
ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা এসকান্দার শিকদার, ‘হেমলাল মন্ডল ও পিকলু মন্ডল সাঁকো পারাপারের সময় ক্ষোঁভের সঙ্গে বলেন, ‘আমরা নিজেরাই সাঁকো পার হতে সাহস পাই না। আমাদের ছেলে মেয়েরা কিভাবে স্কুলে যাইবো। এখানে কি কোন দিন একটা সেতু হইবো না।’
এ ব্যাপারে রমজানপুর আরতী দুঃস্থ মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের সাধারন সম্পাদক নিখিল ভক্ত বলেন, ‘এই সাঁকো পারাপারের সময় অনেক ছাত্র-ছাত্রী পড়ে গিয়ে মুল্যবান জিনিসপত্র নষ্ট যায়। আর আমাগো সেবা কেন্দ্রে আসা রোগীদের সাঁকো পার না করে নৌকায় পার করতে হয়। কারণ এই সাঁকোর ওপর ওঠানো সম্ভব হয় না।’
এ ব্যাপারে রমজানপুর ইউপি চেয়াম্যান মহাসিন হোসেন পাইক বলেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলীর সঙ্গে কয়েক দফা আলাপ করেছি। সেতুটি নির্মাণের জন্য সব ধরণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।’