কালকিনি অফিস :
কালকিনি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহিন মন্ডলের অনিয়ম তদন্তে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের গঠিত তদন্ত কমিটির কাছে মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে থানায় ৩ দিন আটকে রেখে নির্যাতনের ঘটনার স্বাক্ষী দেয়ায় ফের হানিফ সিকদার নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। ক্ষীপ্ত হয়ে ওসি শুক্রবার জুমার নামাজের শেষে ওই যুবককে আটক করে পরেরদিন সকালে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠিয়েছেন। আটককৃতের পরিবারের অভিযোগ, আটকের পর তাকে এবারো নির্যাতন করা হয়েছে।
জানা গেছে, যোগদানের পর থেকে ওসি শাহিন মন্ডল বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়লে কালকিনি পৌরসভার মেয়র এনায়েত হোসেন পুলিশ হেডকোয়াটার্সে অভিযোগ দেন। অভিযোগ তদন্তে ২ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গত ৩০ মে সরেজমিনে তদন্তে আসে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ মার্চ উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নের বড় চরকয়ারিয়া গ্রামের মালেকা বেগম (৭০) নামের এক বৃদ্ধার লাশ পুলিশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ২৯ এপ্রিল থানায় নিয়মিত মামলা হলে ২ এপ্রিল একই এলাকার মোশাররফ আকনের ছেলে আরিফ আকন ও মান্নান শিকদারের ছেলে হানিফ শিকাদারকে সন্দেহজনকভাবে আটক করে। পরে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের নামে তিন দিন থানায় আটকে রেখে অমানুষিক নির্যাতন করে আটককৃতদের ছেড়ে দেয়।
ওই দতন্ত কমিটির কাছে নির্যাতিত হানিফ সিকদার তার ওপর নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তদন্ত কমিটি তার বক্তব্য লিখিতাকারে স্বাক্ষ্য নেন। বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দেয়ায় ওসি শাহীন মন্ডল আবারো ঐ একই ঘটনায় হানিফ সিকদারকে আটক করেছে।
আটককৃত হানিফ সিকদার সাংবাদিকদের জানান, ‘হত্যাঘটনার সাথে জড়িত থাকার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার জন্য ওসি ৪ জন পুলিশ দিয়ে আমার পাঁয়ের নিচে ও হাঁটুতে পিটিয়ে জখম করেছে।’ হানিফের মা হনুফা বেগম বলেন, ‘পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কালকিনিতে আসলে হানিফকে ওসি স্বাক্ষী না দিতে বলেছিলেন। তার নির্দেশ না মানায় হানিফকে আবারো আটক করেছেন। এবারো তাকে নির্যাতন করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে ওসি শাহিন মন্ডল জানান, ‘এসপি স্যারের নির্দেশে হানিফকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দেয়ার ঘটনায় তাকে আটক করা হয়নি।’
মাদারীপুর পুলিশ সুপার নজরুল হোসেনের মুঠোফোনে হানিফের আটকের বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি ফোন রেখে দেন। পরে তিনি ফোন করে জানান, তদন্তের স্বার্থে পুলিশ কাকে আটক করবে বা ছাড়বে তা আপনারা (সাংবাদিক) জানতে চান কেন? এটা আপনারা জানতে চাইতে পারেননা। পুলিশ নিরীহ কাইকে হয়রানী করেনা।
কালকিনি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহিন মন্ডলের অনিয়ম তদন্তে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের গঠিত তদন্ত কমিটির কাছে মামলায় সন্দেহভাজন হিসেবে থানায় ৩ দিন আটকে রেখে নির্যাতনের ঘটনার স্বাক্ষী দেয়ায় ফের হানিফ সিকদার নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। ক্ষীপ্ত হয়ে ওসি শুক্রবার জুমার নামাজের শেষে ওই যুবককে আটক করে পরেরদিন সকালে আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে পাঠিয়েছেন। আটককৃতের পরিবারের অভিযোগ, আটকের পর তাকে এবারো নির্যাতন করা হয়েছে।
জানা গেছে, যোগদানের পর থেকে ওসি শাহিন মন্ডল বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়লে কালকিনি পৌরসভার মেয়র এনায়েত হোসেন পুলিশ হেডকোয়াটার্সে অভিযোগ দেন। অভিযোগ তদন্তে ২ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গত ৩০ মে সরেজমিনে তদন্তে আসে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ মার্চ উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নের বড় চরকয়ারিয়া গ্রামের মালেকা বেগম (৭০) নামের এক বৃদ্ধার লাশ পুলিশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ২৯ এপ্রিল থানায় নিয়মিত মামলা হলে ২ এপ্রিল একই এলাকার মোশাররফ আকনের ছেলে আরিফ আকন ও মান্নান শিকদারের ছেলে হানিফ শিকাদারকে সন্দেহজনকভাবে আটক করে। পরে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের নামে তিন দিন থানায় আটকে রেখে অমানুষিক নির্যাতন করে আটককৃতদের ছেড়ে দেয়।
ওই দতন্ত কমিটির কাছে নির্যাতিত হানিফ সিকদার তার ওপর নির্যাতনের বর্ণনা দেন। তদন্ত কমিটি তার বক্তব্য লিখিতাকারে স্বাক্ষ্য নেন। বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দেয়ায় ওসি শাহীন মন্ডল আবারো ঐ একই ঘটনায় হানিফ সিকদারকে আটক করেছে।
আটককৃত হানিফ সিকদার সাংবাদিকদের জানান, ‘হত্যাঘটনার সাথে জড়িত থাকার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার জন্য ওসি ৪ জন পুলিশ দিয়ে আমার পাঁয়ের নিচে ও হাঁটুতে পিটিয়ে জখম করেছে।’ হানিফের মা হনুফা বেগম বলেন, ‘পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কালকিনিতে আসলে হানিফকে ওসি স্বাক্ষী না দিতে বলেছিলেন। তার নির্দেশ না মানায় হানিফকে আবারো আটক করেছেন। এবারো তাকে নির্যাতন করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে ওসি শাহিন মন্ডল জানান, ‘এসপি স্যারের নির্দেশে হানিফকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে স্বাক্ষী দেয়ার ঘটনায় তাকে আটক করা হয়নি।’
মাদারীপুর পুলিশ সুপার নজরুল হোসেনের মুঠোফোনে হানিফের আটকের বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি ফোন রেখে দেন। পরে তিনি ফোন করে জানান, তদন্তের স্বার্থে পুলিশ কাকে আটক করবে বা ছাড়বে তা আপনারা (সাংবাদিক) জানতে চান কেন? এটা আপনারা জানতে চাইতে পারেননা। পুলিশ নিরীহ কাইকে হয়রানী করেনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন