কালকিনি:
মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ঝুরগাঁ, নয়াকান্দি,খলিসাডুবি, পাতাবালী ইরি ব্লকের ৪ গ্রামের সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের দুইশত বিঘা জমি দখল করে মাছের ঘের করার জন্য উপজেলা যুবলীগ সভাপতির ভাই সন্ত্রাসী নিয়ে হুমকি ধামকি দিয়ে জোর করে ষ্টাম্পে সাক্ষর নেয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগি শতাধিক হিন্দু পরিবারের লোক।
সরেজমিন ও অভিযোগকারী সুত্রে জানা গেছে, যুবলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান হাওলাদারের ছোট ভাই রিফাত হোসেন হাওলাদার, মাখন লাল বল, মুরাদ হোসেন বেপারী সহ সন্ত্রাসীরা সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের দুইশত বিঘা জমি দখল করে মাছের ঘের করার জন্য বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে অত্যাচার করে ষ্টাম্পে সাক্ষর করাচ্ছেন। একেক জনকে আলাদা ভাবে আটকিয়ে মারধর করে জোর জবরদস্তি এ কাজ করছেন বলে অভিযোগ কারীরা জানিয়েছেন। গত ৪বছর আগে ঐ জমিতে জোর করে কতিপয় লোক মাছের ঘের করেছিলেন, তখন বিভিন্নভাবে সংখ্যালগু পরিবারের উপর অমানুষিক নির্যাতন করা হত বলে তারা সাবেক পৌরসভা চেয়ারম্যান তৌফিকুজ্জামান শাহিনের নিকট অভিযোগ করেছিলেন। যারা ঘের করেছেন তাদের ডেকে ঐ এলাকায় মাছ চাষ করা থেকে বিরত থাকতে বলেন পৌর চেয়ারম্যান। উল্টো তারা বলেন যাদের জমি আছে তারা বেশীর ভাগই আমাদের পক্ষে আমরা তাদের কথায় মাছ চাষ করব। পৌর চেয়ারম্যান স্থানীয় কমিশনার নুরে আলম চৌকিদার, আবু বকর সরদার, লক্ষন শিকদার, সামচুল হক সরদার, সরদার মোঃ লোকমান হোসেন, সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে কালকিনি সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার হলরুমে বসে ঘের হওয়া না হওয়ার পক্ষে বিপক্ষে ভোট নেন এতে ঘের না হওয়ার পক্ষে ৮০% লোক ভোট দিলে ঘের করা বন্ধ হয়। বর্তমান আওয়ামীলীগের উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মীর গোলাম ফারুক নির্বাচনী ইস্তেহার হিসেবে ঐ এলাকায় কেউ মাছের ঘের করতে পারবেনা বলে ঝুড়গাঁ বাজারে দুটি সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে দেন। ৪ বছর পর ফের ঐ জায়গায় মাছের ঘের করার জন্য ক্ষমতাশিন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতির ভাই রিফাত হোসেন সন্ত্রাসীদের নিয়ে ষ্টাম্পে সাক্ষর করার নামে অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছেন। ঘের বন্ধের দাবিতে শতাধিক সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা , উপজেলা চেয়ারম্যান ও মৎস্য অফিসে লিখিত অভিযোগ দেন। সন্ত্রাসীদের অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে উর্ধতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের পরিবার।
এ ব্যাপারে সাবেক পৌর চেয়ারম্যান তৌফিকুজ্জামান শাহীন বলেন, গত ৪বছর আগে আমি খলিসাডুবি ও পাতাবালীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচার নির্যাতন হতো বলে হা না ভোটের মাধ্যমে মাছের ঘের নিসিদ্ধ করেছিলাম। বর্তমানে কি পরিস্থিতি তা আমার জানা নাই।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রনব কুমার দত্ত অভিযোগের কথা শিকার করে বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ঐ এলাকায় মাছের ঘের চাননা বলে আমাকে জানিয়েছে।
উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহরিয়াজ জানান, বিষয়টি আমি দেখতেছি হিন্দুরা যদি ঘেরের জন্য জমি দিতে না চায় তাহলে সেখানে ঘের হবেনা।
উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মীর গোলাম ফারুক সাইন বোর্ডেও কথা শিকার করে বলেন, ঐ জায়গায় ঘের হবেনা আমার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ এসেছে আমি তদন্তের জন্য কমিটি করে পাঠিয়ে দিয়েছি রির্পোট আসলে ব্যবস্থা নিব।
অভিযোগ কারী হিন্দু সম্প্রদায়ের নাম না প্রকাশ করার শর্ত জানিয়েছে।
১,পুনিল বিহারী ২,জিবন কৃষ্ণ শিকদার, ৩,রতন সরকার ৪,জগদিস মন্ডল ৫,বিরেন ৬,জয়দেব ৭, মুকুল শিকদার ৮,নিপুল শিকদার ৯,অনিল শিকদার ,১০, সিখর শিকদার ১১,ভগিরথ শিকদার ১২,তপন ১৩, প্রিয়লাল ,১৪,সতীশ চন্দ্র বাড়ৈ ১৫,নরেন ভক্ত ,১৬, হিরালাল ১৭,রুপচান, ১৮,কালাচান ১৯,অনিল ,২০, মহাদেব সহ শতাধিক লোকের সাক্ষর করা অভিযোগ রয়েছে।
মাদারীপুরের কালকিনি পৌরসভার ঝুরগাঁ, নয়াকান্দি,খলিসাডুবি, পাতাবালী ইরি ব্লকের ৪ গ্রামের সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের দুইশত বিঘা জমি দখল করে মাছের ঘের করার জন্য উপজেলা যুবলীগ সভাপতির ভাই সন্ত্রাসী নিয়ে হুমকি ধামকি দিয়ে জোর করে ষ্টাম্পে সাক্ষর নেয়ার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগি শতাধিক হিন্দু পরিবারের লোক।
সরেজমিন ও অভিযোগকারী সুত্রে জানা গেছে, যুবলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান হাওলাদারের ছোট ভাই রিফাত হোসেন হাওলাদার, মাখন লাল বল, মুরাদ হোসেন বেপারী সহ সন্ত্রাসীরা সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের দুইশত বিঘা জমি দখল করে মাছের ঘের করার জন্য বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে অত্যাচার করে ষ্টাম্পে সাক্ষর করাচ্ছেন। একেক জনকে আলাদা ভাবে আটকিয়ে মারধর করে জোর জবরদস্তি এ কাজ করছেন বলে অভিযোগ কারীরা জানিয়েছেন। গত ৪বছর আগে ঐ জমিতে জোর করে কতিপয় লোক মাছের ঘের করেছিলেন, তখন বিভিন্নভাবে সংখ্যালগু পরিবারের উপর অমানুষিক নির্যাতন করা হত বলে তারা সাবেক পৌরসভা চেয়ারম্যান তৌফিকুজ্জামান শাহিনের নিকট অভিযোগ করেছিলেন। যারা ঘের করেছেন তাদের ডেকে ঐ এলাকায় মাছ চাষ করা থেকে বিরত থাকতে বলেন পৌর চেয়ারম্যান। উল্টো তারা বলেন যাদের জমি আছে তারা বেশীর ভাগই আমাদের পক্ষে আমরা তাদের কথায় মাছ চাষ করব। পৌর চেয়ারম্যান স্থানীয় কমিশনার নুরে আলম চৌকিদার, আবু বকর সরদার, লক্ষন শিকদার, সামচুল হক সরদার, সরদার মোঃ লোকমান হোসেন, সহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিদের নিয়ে কালকিনি সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার হলরুমে বসে ঘের হওয়া না হওয়ার পক্ষে বিপক্ষে ভোট নেন এতে ঘের না হওয়ার পক্ষে ৮০% লোক ভোট দিলে ঘের করা বন্ধ হয়। বর্তমান আওয়ামীলীগের উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মীর গোলাম ফারুক নির্বাচনী ইস্তেহার হিসেবে ঐ এলাকায় কেউ মাছের ঘের করতে পারবেনা বলে ঝুড়গাঁ বাজারে দুটি সাইন বোর্ড টাঙ্গিয়ে দেন। ৪ বছর পর ফের ঐ জায়গায় মাছের ঘের করার জন্য ক্ষমতাশিন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতির ভাই রিফাত হোসেন সন্ত্রাসীদের নিয়ে ষ্টাম্পে সাক্ষর করার নামে অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছেন। ঘের বন্ধের দাবিতে শতাধিক সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের সদস্যরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা , উপজেলা চেয়ারম্যান ও মৎস্য অফিসে লিখিত অভিযোগ দেন। সন্ত্রাসীদের অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে উর্ধতন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের পরিবার।
এ ব্যাপারে সাবেক পৌর চেয়ারম্যান তৌফিকুজ্জামান শাহীন বলেন, গত ৪বছর আগে আমি খলিসাডুবি ও পাতাবালীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর অত্যাচার নির্যাতন হতো বলে হা না ভোটের মাধ্যমে মাছের ঘের নিসিদ্ধ করেছিলাম। বর্তমানে কি পরিস্থিতি তা আমার জানা নাই।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রনব কুমার দত্ত অভিযোগের কথা শিকার করে বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক ঐ এলাকায় মাছের ঘের চাননা বলে আমাকে জানিয়েছে।
উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহরিয়াজ জানান, বিষয়টি আমি দেখতেছি হিন্দুরা যদি ঘেরের জন্য জমি দিতে না চায় তাহলে সেখানে ঘের হবেনা।
উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মীর গোলাম ফারুক সাইন বোর্ডেও কথা শিকার করে বলেন, ঐ জায়গায় ঘের হবেনা আমার কাছে একটি লিখিত অভিযোগ এসেছে আমি তদন্তের জন্য কমিটি করে পাঠিয়ে দিয়েছি রির্পোট আসলে ব্যবস্থা নিব।
অভিযোগ কারী হিন্দু সম্প্রদায়ের নাম না প্রকাশ করার শর্ত জানিয়েছে।
১,পুনিল বিহারী ২,জিবন কৃষ্ণ শিকদার, ৩,রতন সরকার ৪,জগদিস মন্ডল ৫,বিরেন ৬,জয়দেব ৭, মুকুল শিকদার ৮,নিপুল শিকদার ৯,অনিল শিকদার ,১০, সিখর শিকদার ১১,ভগিরথ শিকদার ১২,তপন ১৩, প্রিয়লাল ,১৪,সতীশ চন্দ্র বাড়ৈ ১৫,নরেন ভক্ত ,১৬, হিরালাল ১৭,রুপচান, ১৮,কালাচান ১৯,অনিল ,২০, মহাদেব সহ শতাধিক লোকের সাক্ষর করা অভিযোগ রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন