শহিদুল ইসলাম:
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া ইউপির চর আলিমাবাদের নিবাস হাওলাদারের মেয়ে নিপা নিখোজ হওয়ার ঘটনা মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে।গত শনিবার স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মাদবরদের কাছে তার মা মেয়েটিকে হাজির করেছেন।
সরেজমিন ও মেয়েটির কাছ থেকে জানা যায়, মালেক মোল্লার ছেলে আলামিনের সাথে নিপার দীর্ঘ ২বছর প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। হঠাৎ সে বিয়ে করতে অশিকৃতি জানালে মেয়েটি তার বাড়িতে গিয়ে উঠলে আলামিন বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। মেয়েটি ২/৩ দিন থাকার পর হঠাৎ সে কাউকে কিছু না বলে অন্যত্র চলে গেলে মেয়েটির বাবা কালকিনি থানায় একটি গুমহত্যার মামলা দায়ের করেন। সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মেয়েটি নিখোজ ওতাকে গুমকরেছে বলে তথ্য প্রদান করে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করে । স্থানীয় গন্যমান্য মাদবরগন মেয়েটির বাবাকে চাপ দিলে সে মেয়েটিকে হুমায়ুন মোল্লার নিকট হাজির করেন।
এব্যাপারে হুমায়ুন মোল্লা বলেন, আমার কাছে স্বপন হাওলাদার,কালু হাং মন্নান হাং ও ইদ্রিস হাং অভিযোগ করেন। মেয়েটিকে তার বাবা-মা অন্যত্র সরিয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আমি খোজ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় নিপার বাবা-মাকে চাপ প্রয়োগ করলে তারা মেয়েটিকে আমার বাড়িতে হাজির করেন।
কয়ারিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরমোহাম্মাদ মোল্লা জানান, মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি মিমাংসা করার ব্যাবস্থা করা হচ্ছে।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া ইউপির চর আলিমাবাদের নিবাস হাওলাদারের মেয়ে নিপা নিখোজ হওয়ার ঘটনা মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে।গত শনিবার স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মাদবরদের কাছে তার মা মেয়েটিকে হাজির করেছেন।
সরেজমিন ও মেয়েটির কাছ থেকে জানা যায়, মালেক মোল্লার ছেলে আলামিনের সাথে নিপার দীর্ঘ ২বছর প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। হঠাৎ সে বিয়ে করতে অশিকৃতি জানালে মেয়েটি তার বাড়িতে গিয়ে উঠলে আলামিন বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। মেয়েটি ২/৩ দিন থাকার পর হঠাৎ সে কাউকে কিছু না বলে অন্যত্র চলে গেলে মেয়েটির বাবা কালকিনি থানায় একটি গুমহত্যার মামলা দায়ের করেন। সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মেয়েটি নিখোজ ওতাকে গুমকরেছে বলে তথ্য প্রদান করে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ করে । স্থানীয় গন্যমান্য মাদবরগন মেয়েটির বাবাকে চাপ দিলে সে মেয়েটিকে হুমায়ুন মোল্লার নিকট হাজির করেন।
এব্যাপারে হুমায়ুন মোল্লা বলেন, আমার কাছে স্বপন হাওলাদার,কালু হাং মন্নান হাং ও ইদ্রিস হাং অভিযোগ করেন। মেয়েটিকে তার বাবা-মা অন্যত্র সরিয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন। আমি খোজ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় নিপার বাবা-মাকে চাপ প্রয়োগ করলে তারা মেয়েটিকে আমার বাড়িতে হাজির করেন।
কয়ারিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নুরমোহাম্মাদ মোল্লা জানান, মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। বিষয়টি মিমাংসা করার ব্যাবস্থা করা হচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন