শহিদুল ইসলাম:
কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের মাটি কাটার কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার নজরুল হোসেনের আহ্বানে ও স্থানীয়দের উদ্যোগে ভবন নির্মাণের জায়গায় মাটি কাটার কাজ শুরু করেছে। বৃস্পতিবার সকালে বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ঢালী ও সমাজসেবক মজিবর রহমান মন্টুসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মাটি কাটার কাজের উদ্বোধন করেন।
স্থানীয়ও সরেজমিন সুত্রে জানা যায়, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ছেড়ে নিজস্ব ভবনে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। এ উপলক্ষে বুধবার সকালে তদন্তকেন্দ্রে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশ সুপার নজরুল হোসেন ১০ হাজার টাকা, বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ৫০ হাজার টাকা, খাঁসেরহাট বণিক সমিতি ৫০ হাজার টাকা, ঠিকাদার বাবুল আকন ১০ হাজার টাকা, ব্যবসায়ী সরোয়ার সরদার ১০ হাজার টাকা, মন্নান সরদার ১০ হাজার টাকাসহ স্থানীয়রা মোট ৩ লক্ষ টাকা ভবন নির্মাণের জমিতে মাটি কাটার কাজের জন্য সহায়তা দেন। গত বৃহসপতিবার সকাল ৮টায় মাটি কাটার কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাঁশগাড়ী ইউপি সচিব আকন মোশারফ হোসেন, বাঁশগাড়ী ইউপিনয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ও ইউপি সদস্য মালেক বেপারী, আফজাল হোসেন সরদার,ফরিদ হোসেন মৃধা, ও শাজাহান সরদার প্রমূখ।
জানা গেছে ১৯৬০ সালে অপরাধ দমনের জন্য এন্ট্রি ডকাতি পুলিশ ক্যাম্প প্রথম খাসেরহাট বন্দর বাজার এলাকার ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান মন্টু তার একটি দোকান ঘরে পুলিশের অন্থায়ী ক্যাম্প বসার অনুমতিদেন এবং ১একর ৮শতাংশ জমি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ভবন নির্মানের জন্য দান দলিল দেন । ১৯৯০ সাল পযর্ন্ত স্থানীয় ব্যাবস্থাপনায় পুলিশ ক্যাম্পটি ছিল। এরপর ১৯৯২ সালে বাশগারীতে একটি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মান করলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকের সাথে আলোচনা করে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রেটি ১৯৯৭ সালে হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। ২০০৩-৪ সালে পুলিশ ভবন নির্মানের টেন্ডার আহবান করলে আলআমিন ট্রের্ডাস নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ পায় কিন্তুু নির্মান সামগ্রীর মুল্য বৃদ্দি পাওয়ায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজ ফেলে পালিয়ে গেলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয় যায়। এরপর ভবন নির্মানের কাজের আর কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। ৮ বছর পরে মাদারীপুরের পুলিশ সুপারের উদ্যোগে ফের কাজ শুরু হয়।
বাঁশগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ঢালী জানান, তিনটি জেলার পাঁচটি উপজেলার দুর্গম এলাকা হওয়ায় একসময় এখানে পুর্ব বাংলা সর্বহারাপার্টির সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। খাঁশেরহাট বন্দর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি হওয়ায় এখন সাধারন মানুষ নির্ভয়ে রাতে ঘুমাতে পারছে। এখানের আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি অতিব জরুরী।
কালকিনি উপজেলার বাঁশগাড়ী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের মাটি কাটার কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। জেলা পুলিশ সুপার নজরুল হোসেনের আহ্বানে ও স্থানীয়দের উদ্যোগে ভবন নির্মাণের জায়গায় মাটি কাটার কাজ শুরু করেছে। বৃস্পতিবার সকালে বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ঢালী ও সমাজসেবক মজিবর রহমান মন্টুসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মাটি কাটার কাজের উদ্বোধন করেন।
স্থানীয়ও সরেজমিন সুত্রে জানা যায়, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র ছেড়ে নিজস্ব ভবনে যাওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। এ উপলক্ষে বুধবার সকালে তদন্তকেন্দ্রে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে পুলিশ সুপার নজরুল হোসেন ১০ হাজার টাকা, বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ৫০ হাজার টাকা, খাঁসেরহাট বণিক সমিতি ৫০ হাজার টাকা, ঠিকাদার বাবুল আকন ১০ হাজার টাকা, ব্যবসায়ী সরোয়ার সরদার ১০ হাজার টাকা, মন্নান সরদার ১০ হাজার টাকাসহ স্থানীয়রা মোট ৩ লক্ষ টাকা ভবন নির্মাণের জমিতে মাটি কাটার কাজের জন্য সহায়তা দেন। গত বৃহসপতিবার সকাল ৮টায় মাটি কাটার কাজ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাঁশগাড়ী ইউপি সচিব আকন মোশারফ হোসেন, বাঁশগাড়ী ইউপিনয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ও ইউপি সদস্য মালেক বেপারী, আফজাল হোসেন সরদার,ফরিদ হোসেন মৃধা, ও শাজাহান সরদার প্রমূখ।
জানা গেছে ১৯৬০ সালে অপরাধ দমনের জন্য এন্ট্রি ডকাতি পুলিশ ক্যাম্প প্রথম খাসেরহাট বন্দর বাজার এলাকার ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান মন্টু তার একটি দোকান ঘরে পুলিশের অন্থায়ী ক্যাম্প বসার অনুমতিদেন এবং ১একর ৮শতাংশ জমি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ভবন নির্মানের জন্য দান দলিল দেন । ১৯৯০ সাল পযর্ন্ত স্থানীয় ব্যাবস্থাপনায় পুলিশ ক্যাম্পটি ছিল। এরপর ১৯৯২ সালে বাশগারীতে একটি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মান করলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা-পরিচালকের সাথে আলোচনা করে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রেটি ১৯৯৭ সালে হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। ২০০৩-৪ সালে পুলিশ ভবন নির্মানের টেন্ডার আহবান করলে আলআমিন ট্রের্ডাস নামে একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কাজ পায় কিন্তুু নির্মান সামগ্রীর মুল্য বৃদ্দি পাওয়ায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটি কাজ ফেলে পালিয়ে গেলে তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করা হয় যায়। এরপর ভবন নির্মানের কাজের আর কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। ৮ বছর পরে মাদারীপুরের পুলিশ সুপারের উদ্যোগে ফের কাজ শুরু হয়।
বাঁশগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন ঢালী জানান, তিনটি জেলার পাঁচটি উপজেলার দুর্গম এলাকা হওয়ায় একসময় এখানে পুর্ব বাংলা সর্বহারাপার্টির সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। খাঁশেরহাট বন্দর পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি হওয়ায় এখন সাধারন মানুষ নির্ভয়ে রাতে ঘুমাতে পারছে। এখানের আইন-শৃংখলা রক্ষার্থে পুলিশ তদন্তকেন্দ্রটি অতিব জরুরী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন