শহিদুল ইসলাম:
কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নের পুর্বচর কয়ারিয়া গ্রামের কুদ্দুস হাওলাদারের ছেলে তিতুমির কলেজের গণিত বিভাগের অধ্যাপক জামাল হোসেন হাওলাদার প্রভাবশালী ক্ষমতাধর ব্যক্তি হওয়ায় নিজের দলিলকৃত জমির দখল থাকা সত্তেও অন্যের জমির ধান কাটার জন্য সন্ত্রাসী ভাড়া করে এলাকায় সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করতে চান বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী অভিযোগকারী সূত্রে জানা গেছে, জমাজমির বিরোধ নিয়ে ৪ মে নিজ ইউনিয়নের মাতুব্বর বাদ দিয়ে অন্য উপজেলার গণ্যমান্য শালিসদের নিয়ে শালিস বেঠক অনুষ্ঠিত হয়। ১২ মে বিরোধপূর্ণ জমির রায় দেয়ার কথা ছিল কিন্তুু জামাল হোসেন হাওলাদার গত ১১মে কয়ারিয়া ইউনিয়নের ময়দানের হাট থেকে ১৫/২০জনের একদল সন্ত্রাসী ভাড়া করে নিয়ে বিষাই চৌধুরী, ছিদ্দিক চৌধুরী ও আবুল হোসেন চৌধুরীর জমির ধান কাটতে গেলে দু’পক্ষের সংর্ঘষ বাধে এতে ১০জন আহত হয়। ক্ষমতাধর জামাল হাওলাদার তার ভাই কামাল হাওলাদারকে বাদী করে ১২মে বিষাই চৌধুরীকে প্রধান আসামী করে ১৮জনের বিরুদ্বে মামলা দায়ের করেন। থানা পুলিশ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ঘটনা জেনে পরের দিন ১৩মে জামাল হাওলাদারকে প্রধান আসামী করে, আবুল হোসেন চৌধুরীকে বাদী বানিয়ে ১৮জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রেকর্ড করেন।
এ ব্যাপারে আবুল হোসেন চৌধুরী জানান, জামাল হাওলাদার একজন অধ্যাপক হয়ে আমাদের উপর যে অমানবিক অত্যাচার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেন তা একজন শিক্ষকের দ্বারা কাম্য নয়। তিনি এলাকার কোন গণ্যমান্য শালিসদের মান্য করেন না, তার অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ। তিনি তার বোন রুবি বেগমকে দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ষরযন্ত্র করে মামলা দিয়ে হয়রানি করেন।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মাদ মোল্লা বলেন, ১২মে শালিস মিমাংসায় রায় দেয়ার কথা ছিল কিন্তুু জামাল হাওলাদার ১১মে দলবল নিয়ে ধান কাটতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। দু’পক্ষের মামলা হয়েছে আইনের মাধ্যমেই তারা তাদের বিচার পাবে।
এব্যাপারে জামাল হোসেন হাওলাদারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নের পুর্বচর কয়ারিয়া গ্রামের কুদ্দুস হাওলাদারের ছেলে তিতুমির কলেজের গণিত বিভাগের অধ্যাপক জামাল হোসেন হাওলাদার প্রভাবশালী ক্ষমতাধর ব্যক্তি হওয়ায় নিজের দলিলকৃত জমির দখল থাকা সত্তেও অন্যের জমির ধান কাটার জন্য সন্ত্রাসী ভাড়া করে এলাকায় সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করতে চান বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী অভিযোগকারী সূত্রে জানা গেছে, জমাজমির বিরোধ নিয়ে ৪ মে নিজ ইউনিয়নের মাতুব্বর বাদ দিয়ে অন্য উপজেলার গণ্যমান্য শালিসদের নিয়ে শালিস বেঠক অনুষ্ঠিত হয়। ১২ মে বিরোধপূর্ণ জমির রায় দেয়ার কথা ছিল কিন্তুু জামাল হোসেন হাওলাদার গত ১১মে কয়ারিয়া ইউনিয়নের ময়দানের হাট থেকে ১৫/২০জনের একদল সন্ত্রাসী ভাড়া করে নিয়ে বিষাই চৌধুরী, ছিদ্দিক চৌধুরী ও আবুল হোসেন চৌধুরীর জমির ধান কাটতে গেলে দু’পক্ষের সংর্ঘষ বাধে এতে ১০জন আহত হয়। ক্ষমতাধর জামাল হাওলাদার তার ভাই কামাল হাওলাদারকে বাদী করে ১২মে বিষাই চৌধুরীকে প্রধান আসামী করে ১৮জনের বিরুদ্বে মামলা দায়ের করেন। থানা পুলিশ মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ঘটনা জেনে পরের দিন ১৩মে জামাল হাওলাদারকে প্রধান আসামী করে, আবুল হোসেন চৌধুরীকে বাদী বানিয়ে ১৮জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রেকর্ড করেন।
এ ব্যাপারে আবুল হোসেন চৌধুরী জানান, জামাল হাওলাদার একজন অধ্যাপক হয়ে আমাদের উপর যে অমানবিক অত্যাচার সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করেন তা একজন শিক্ষকের দ্বারা কাম্য নয়। তিনি এলাকার কোন গণ্যমান্য শালিসদের মান্য করেন না, তার অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ। তিনি তার বোন রুবি বেগমকে দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ষরযন্ত্র করে মামলা দিয়ে হয়রানি করেন।
এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মাদ মোল্লা বলেন, ১২মে শালিস মিমাংসায় রায় দেয়ার কথা ছিল কিন্তুু জামাল হাওলাদার ১১মে দলবল নিয়ে ধান কাটতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে সংর্ঘষ হয়। দু’পক্ষের মামলা হয়েছে আইনের মাধ্যমেই তারা তাদের বিচার পাবে।
এব্যাপারে জামাল হোসেন হাওলাদারের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন