বিল্লাল হোসেন :
কালকিনিতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত পূণর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রায় দু’শতাধিক শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয় দেয়া সত্ত্বেও তাদের অনুপস্থিতিতে নানা রকম বিশ্লেষণ হচ্ছে বিভিন্ন মহলে। উপস্থিত শিক্ষকদের অধিকাংশই জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে। শুক্রবার সকালে কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার মাঠে এই পূণর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করেন লে: কর্ণেল (অব:) বজলুল করিম সেলিম। তিনি এই অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোক্তা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কয়েকজন মাদ্রাসাছাত্র গজল, হামদ্ পরিবেশন করেন। তারপর কোরআন তেলোয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হলে বক্তব্য রাখেন কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুস সোবাহান, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আ: রাজ্জাক মোল্লা, বাংলাদেশ পুস্তক ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব শ.ম গোলাম কবির, লে: কর্ণেল (অব) বজলুল করিম সেলিম, ইউএনও শাহরিয়াজ, জেলা পরিষদের প্রশাষক মিয়াজ উদ্দিন খাঁন এবং প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি আবদুস সোবাহান গোলাপ।
কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুস সোবাহান জানান, অনুষ্ঠানে ২৩৪ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা মাধ্যমিক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা লিটু চ্যাটার্জী জানান, উপজেলায় ২৬ টি মাদ্রাসায় প্রায় ৪ শতাধিক শিক্ষক রয়েছেন।
সূত্র জানায়, অনুষ্ঠানের রেজিষ্টার্ড খাতায় ২৩৪ জন শিক্ষকের স্বাক্ষর থাকলেও প্রায় অর্ধশতাধিক জেলা আওয়ামীলীগনেতা বজলুর রহমান মন্টু খাঁনের সাথে আসা কর্মী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনুষ্ঠানে উপজেলা ও পৌর জামায়াতের আমীরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে বজলুল করিম সেলিম কালকিনি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে পূণর্মিলনী অনুষ্ঠান করেছেন। শিক্ষকদের নিয়ে তার এরকম অনুষ্ঠান রাজনৈতিক কৌশল বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।
দাওয়াত পেয়েও অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানান, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলে অধ্যাপক মেজর (অব) মজিবুর রহমান শিক্ষকদের নিয়ে মিটিং করেন। প্রার্থী হতে না পারায় তিনি শিক্ষকদের সাথে কোন যোগাযোগ রাখেননি। বজলুল করিম সেলিমও মনে হয় সেরকম কিছু করবেন, তাই ক্ষোভে অনুষ্ঠানে যাইনি।
কালকিনিতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত পূণর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রায় দু’শতাধিক শিক্ষক অনুপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে আসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয় দেয়া সত্ত্বেও তাদের অনুপস্থিতিতে নানা রকম বিশ্লেষণ হচ্ছে বিভিন্ন মহলে। উপস্থিত শিক্ষকদের অধিকাংশই জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী বলে জানা গেছে। শুক্রবার সকালে কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার মাঠে এই পূণর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করেন লে: কর্ণেল (অব:) বজলুল করিম সেলিম। তিনি এই অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্যোক্তা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কয়েকজন মাদ্রাসাছাত্র গজল, হামদ্ পরিবেশন করেন। তারপর কোরআন তেলোয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হলে বক্তব্য রাখেন কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুস সোবাহান, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আ: রাজ্জাক মোল্লা, বাংলাদেশ পুস্তক ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব শ.ম গোলাম কবির, লে: কর্ণেল (অব) বজলুল করিম সেলিম, ইউএনও শাহরিয়াজ, জেলা পরিষদের প্রশাষক মিয়াজ উদ্দিন খাঁন এবং প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি আবদুস সোবাহান গোলাপ।
কালকিনি সিনিয়র ফাযিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুস সোবাহান জানান, অনুষ্ঠানে ২৩৪ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা মাধ্যমিক সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা লিটু চ্যাটার্জী জানান, উপজেলায় ২৬ টি মাদ্রাসায় প্রায় ৪ শতাধিক শিক্ষক রয়েছেন।
সূত্র জানায়, অনুষ্ঠানের রেজিষ্টার্ড খাতায় ২৩৪ জন শিক্ষকের স্বাক্ষর থাকলেও প্রায় অর্ধশতাধিক জেলা আওয়ামীলীগনেতা বজলুর রহমান মন্টু খাঁনের সাথে আসা কর্মী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনুষ্ঠানে উপজেলা ও পৌর জামায়াতের আমীরসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে বজলুল করিম সেলিম কালকিনি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিয়ে পূণর্মিলনী অনুষ্ঠান করেছেন। শিক্ষকদের নিয়ে তার এরকম অনুষ্ঠান রাজনৈতিক কৌশল বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।
দাওয়াত পেয়েও অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষক জানান, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচনে প্রার্থী হবেন বলে অধ্যাপক মেজর (অব) মজিবুর রহমান শিক্ষকদের নিয়ে মিটিং করেন। প্রার্থী হতে না পারায় তিনি শিক্ষকদের সাথে কোন যোগাযোগ রাখেননি। বজলুল করিম সেলিমও মনে হয় সেরকম কিছু করবেন, তাই ক্ষোভে অনুষ্ঠানে যাইনি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন