কারামুক্তনেতা মেহেদী হাসান ওসমানকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ
খায়রুল আলম :
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহাকারি ড. আবদুস সোবাহান গোলাপের গণসংযোগে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় আহত অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে আটককৃত পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওসমান আটকের ১৩ দিনের মাথায় ছাড়া পেলেন।
এ সময় তাকে কালকিনি উপজেলা আওয়ামলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ফুলের মালা পড়িয়ে বরণ করে নেন এবং মটরসাইকেল বহর দিয়ে জেলগেট থেকে কালকিনিতে নিয়ে আসেন।
বুধবার মাদারীপুর চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেড আদালতে জামীনের প্রার্থনা করলে বিজ্ঞ বিচারক মঞ্জুর করেন। সন্ধায় তিনি জেল থেকে মুক্তি পান।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩১ আগস্ট সকালে উপজেলার আলীনগর ও এনায়েতনগর এলাকায় ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করতে হামলার শিকার হন ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ। একপর্যায়ে দু’দফার সংর্ঘের ঘটনা ঘটে। এতে দোকানপাট, বাড়িঘর ও মটরসাইকেল ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।
এ সময় ঘটনাস্থল থেকে আহত অবস্থায় পুলিশ পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওসমানকে আটক করে গোলাপপক্ষের দায়েরকৃত বিস্ফোরক দ্রব্যের মামলায় তাকে জেল-হাজতে পাঠানো হয়।
হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ২ সেপ্টেম্বর ড. আবদুস সোবাহান গোলাপের ফুফাতো ভাই দুলাল বেপারী উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতিদ্বয় সরদার মো: লোকমান হোসেন ও মসিউর রহমান সবুজ এবং মেহেদী হাসান ওসমানসহ সৈয়দ আবুল হোসেনের ১২ জন অনুগত ও সমর্থককে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় মেহেদী হাসান ওসমান বাদে বাকী আসামীরা গত ৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট থেকে ৪ মাসের আগাম জামীন পান।
বুধবার দুপুরে আদালত জামীন আবেদন মঞ্জুর করার পর থেকেই নেতা-কর্মীরা জেলগেট চত্তরে সমবেত হন।
খায়রুল আলম :
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহাকারি ড. আবদুস সোবাহান গোলাপের গণসংযোগে হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় আহত অবস্থায় ঘটনাস্থল থেকে আটককৃত পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওসমান আটকের ১৩ দিনের মাথায় ছাড়া পেলেন।
এ সময় তাকে কালকিনি উপজেলা আওয়ামলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ফুলের মালা পড়িয়ে বরণ করে নেন এবং মটরসাইকেল বহর দিয়ে জেলগেট থেকে কালকিনিতে নিয়ে আসেন।
বুধবার মাদারীপুর চীপ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেড আদালতে জামীনের প্রার্থনা করলে বিজ্ঞ বিচারক মঞ্জুর করেন। সন্ধায় তিনি জেল থেকে মুক্তি পান।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৩১ আগস্ট সকালে উপজেলার আলীনগর ও এনায়েতনগর এলাকায় ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময় করতে হামলার শিকার হন ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ। একপর্যায়ে দু’দফার সংর্ঘের ঘটনা ঘটে। এতে দোকানপাট, বাড়িঘর ও মটরসাইকেল ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।
এ সময় ঘটনাস্থল থেকে আহত অবস্থায় পুলিশ পৌর স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান ওসমানকে আটক করে গোলাপপক্ষের দায়েরকৃত বিস্ফোরক দ্রব্যের মামলায় তাকে জেল-হাজতে পাঠানো হয়।
হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ২ সেপ্টেম্বর ড. আবদুস সোবাহান গোলাপের ফুফাতো ভাই দুলাল বেপারী উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতিদ্বয় সরদার মো: লোকমান হোসেন ও মসিউর রহমান সবুজ এবং মেহেদী হাসান ওসমানসহ সৈয়দ আবুল হোসেনের ১২ জন অনুগত ও সমর্থককে আসামী করে থানায় মামলা দায়ের করেন।
ওই মামলায় মেহেদী হাসান ওসমান বাদে বাকী আসামীরা গত ৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট থেকে ৪ মাসের আগাম জামীন পান।
বুধবার দুপুরে আদালত জামীন আবেদন মঞ্জুর করার পর থেকেই নেতা-কর্মীরা জেলগেট চত্তরে সমবেত হন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন