ড. গোলাপকে নিয়ে সৈয়দ আবুল হোসেনের অসমর্থিত গ্রুপের বর্ণিল গাড়িবহর!
মেহেদী হাসান :
প্রায় ৩শতাধিক মটরসাইকেল, ২৫/৩০টি মাইক্রোবাস এবং বেশ কয়েকটি অন্যান্য যাত্রীবাহি যানবাহন দিয়ে মস্তফাপুর থেকে কালকিনি উপজেলা সার্কিট হাউস পর্যন্ত ড. গোলাপকে সাথে নিয়ে বর্ণিল গাড়িবহর করেছে সৈয়দ আবুল হোসেনের অসমর্থিত গ্রুপ।
হামলা শিকার হওয়ার পর ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ কালকিনিতে আর আসতে পারবেন না- সৈয়দ আবুল হোসেনের অনুগতদের এমন চ্যালেঞ্জের প্রতিবাদে শনিবার দুপুরে এই গাড়িবহর করে ওই গ্রুপটি।
জানা যায়, গত ৩১ আগস্ট ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ কালকিনি উপজেলার এনায়েতনগর ও আলীনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গেলে হামলার শিকার হন। এ ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করে ড. গোলাপের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি তাহমিনা সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক মীর গোলাম ফারুক, সদস্য লোকমান সরদার ও মসিউর রহমান সবুজ। এরপরই কালকিনিতে সৈয়দ আবুল হোসেনের অনুগতরা প্রচার করে- ড. গোলাপ কালকিনিতে আর আসতে পারবেন না।
সূত্র জানায়, হুমকীস্বরুপ এই অপপ্রচার মেনে নিতে পারেনি আওয়ামীলীগের একাংশ নিয়ে গঠিত সৈয়দ আবুল হোসেনের অসমর্থিত গ্রুপটি। তাই তারা ড. গোলাপের পক্ষ নিয়ে পৌরসভার মধ্যেই বিশাল শোডাউন করে ওই অপপ্রচারের জবাব দিয়েছে।
গাড়িমহড়ায় নেতৃত্ব দেন অসমর্থিত গ্রুপের দলনেতা উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র তৌফিকুজ্জামান শাহীন, লে: কর্ণেল (অব:) বজলুল করিম সেলিম, উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুল হাসান দোদুল, পৌর মেয়র এনায়েত হোসেন হাওলাদার, প্রতিষ্ঠাতা পৌর প্রশাসক আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগনেতা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এস.এম হানিফ প্রমূখ।
শেষে উপজেলা সার্কিট হাউস চত্তরে সমাবেশে তারা বক্তব্য রাখেন।
মেহেদী হাসান :
প্রায় ৩শতাধিক মটরসাইকেল, ২৫/৩০টি মাইক্রোবাস এবং বেশ কয়েকটি অন্যান্য যাত্রীবাহি যানবাহন দিয়ে মস্তফাপুর থেকে কালকিনি উপজেলা সার্কিট হাউস পর্যন্ত ড. গোলাপকে সাথে নিয়ে বর্ণিল গাড়িবহর করেছে সৈয়দ আবুল হোসেনের অসমর্থিত গ্রুপ।
হামলা শিকার হওয়ার পর ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ কালকিনিতে আর আসতে পারবেন না- সৈয়দ আবুল হোসেনের অনুগতদের এমন চ্যালেঞ্জের প্রতিবাদে শনিবার দুপুরে এই গাড়িবহর করে ওই গ্রুপটি।
জানা যায়, গত ৩১ আগস্ট ড. আবদুস সোবাহান গোলাপ কালকিনি উপজেলার এনায়েতনগর ও আলীনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে গেলে হামলার শিকার হন। এ ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করে ড. গোলাপের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি তাহমিনা সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক মীর গোলাম ফারুক, সদস্য লোকমান সরদার ও মসিউর রহমান সবুজ। এরপরই কালকিনিতে সৈয়দ আবুল হোসেনের অনুগতরা প্রচার করে- ড. গোলাপ কালকিনিতে আর আসতে পারবেন না।
সূত্র জানায়, হুমকীস্বরুপ এই অপপ্রচার মেনে নিতে পারেনি আওয়ামীলীগের একাংশ নিয়ে গঠিত সৈয়দ আবুল হোসেনের অসমর্থিত গ্রুপটি। তাই তারা ড. গোলাপের পক্ষ নিয়ে পৌরসভার মধ্যেই বিশাল শোডাউন করে ওই অপপ্রচারের জবাব দিয়েছে।
গাড়িমহড়ায় নেতৃত্ব দেন অসমর্থিত গ্রুপের দলনেতা উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র তৌফিকুজ্জামান শাহীন, লে: কর্ণেল (অব:) বজলুল করিম সেলিম, উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান কাজী মাহমুদুল হাসান দোদুল, পৌর মেয়র এনায়েত হোসেন হাওলাদার, প্রতিষ্ঠাতা পৌর প্রশাসক আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামীলীগনেতা ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এস.এম হানিফ প্রমূখ।
শেষে উপজেলা সার্কিট হাউস চত্তরে সমাবেশে তারা বক্তব্য রাখেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন