কালকিনি অফিস:
কালকিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর গোলাম ফারুক তার সমালোচকদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যারা না বুঝে আমাকে প্রতিপক্ষ বানাতে চান তাদেরকে আমি ভাই ও বন্ধু হিসাবে আহ্বান জানাচ্ছি- আসুন আমরা কথা বলি। আপনাদের সাথে আমার জমি-জমা বা পারিবারিক কোন দ্বন্দ্ব নেই। আমি নির্বাচনের পরে কারো সাথে কোন দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি। আমি কোন ডাকাত, পকেটমার, চোর বা কোন ফেন্সিডিল ব্যবসায়ী নিয়ে আমার গাড়িতে কোনদিন চলিনি। কোন ফেন্সিডিলের বখরা আমি নেইনি, কোন দালালের বোজাও নেইনি। মামলা বা কোন চাকরীর জন্য- এই সমস্ত কাজের বিনিময়ে কোনদিন কোন টাকা আমার হাত দিয়ে ধরিনি। এরপরও অনেক জায়গায় অনেক কথাবার্তা উপজেলা চেয়ারম্যান, এমপিদের নিয়ে হয়। সেই সমস্ত কথাবার্তার একটার যদি কেউ আমাকে প্রমাণ দিতে পারেন তাহলে আমি উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করব। এই কথা আমি মন্ত্রীর উপস্থিতিতেও বলেছিলাম। এখন আবার আপনাদরে উপস্থিতিতে বললাম। আমি দিতে চাই এর সঠিক জবাব, মানুষ যেখানে উপস্থিত হয়, মানুষ যেখানে সহযোগীতা পায়- আমি সেই সেবা দিতে চাই। এই আশাবাদ রেখে আবারও যারা আমাকে প্রতিপক্ষ মনে করেন, তাদের বন্ধু বলে পরিবর্তণের আহ্বান জানাচ্ছি।’
গত রবিবার বিকালে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক এক উদ্বুদ্ধকরণ সভায় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। ইউএনও মোঃ শাহরিয়াজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নুর-উর-রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ নজরুল হোসেন, অধ্যাপিকা তাহমিনা সিদ্দিকী, ওসি এ কে এম শাহীন মন্ডল। বক্তব্য রাখেন বাবু হরিপদ দাস, খায়রুল আলম খোকন বেপারি, লোকমান হোসেন কমিশনার ও মসিউর রহমান সবুজ প্রমুখ। এতে সরকারি-বেসরকারি প্িরতষ্ঠানের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
কালকিনি উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর গোলাম ফারুক তার সমালোচকদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেছেন, ‘যারা না বুঝে আমাকে প্রতিপক্ষ বানাতে চান তাদেরকে আমি ভাই ও বন্ধু হিসাবে আহ্বান জানাচ্ছি- আসুন আমরা কথা বলি। আপনাদের সাথে আমার জমি-জমা বা পারিবারিক কোন দ্বন্দ্ব নেই। আমি নির্বাচনের পরে কারো সাথে কোন দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি। আমি কোন ডাকাত, পকেটমার, চোর বা কোন ফেন্সিডিল ব্যবসায়ী নিয়ে আমার গাড়িতে কোনদিন চলিনি। কোন ফেন্সিডিলের বখরা আমি নেইনি, কোন দালালের বোজাও নেইনি। মামলা বা কোন চাকরীর জন্য- এই সমস্ত কাজের বিনিময়ে কোনদিন কোন টাকা আমার হাত দিয়ে ধরিনি। এরপরও অনেক জায়গায় অনেক কথাবার্তা উপজেলা চেয়ারম্যান, এমপিদের নিয়ে হয়। সেই সমস্ত কথাবার্তার একটার যদি কেউ আমাকে প্রমাণ দিতে পারেন তাহলে আমি উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করব। এই কথা আমি মন্ত্রীর উপস্থিতিতেও বলেছিলাম। এখন আবার আপনাদরে উপস্থিতিতে বললাম। আমি দিতে চাই এর সঠিক জবাব, মানুষ যেখানে উপস্থিত হয়, মানুষ যেখানে সহযোগীতা পায়- আমি সেই সেবা দিতে চাই। এই আশাবাদ রেখে আবারও যারা আমাকে প্রতিপক্ষ মনে করেন, তাদের বন্ধু বলে পরিবর্তণের আহ্বান জানাচ্ছি।’
গত রবিবার বিকালে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক এক উদ্বুদ্ধকরণ সভায় তিনি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। ইউএনও মোঃ শাহরিয়াজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নুর-উর-রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ নজরুল হোসেন, অধ্যাপিকা তাহমিনা সিদ্দিকী, ওসি এ কে এম শাহীন মন্ডল। বক্তব্য রাখেন বাবু হরিপদ দাস, খায়রুল আলম খোকন বেপারি, লোকমান হোসেন কমিশনার ও মসিউর রহমান সবুজ প্রমুখ। এতে সরকারি-বেসরকারি প্িরতষ্ঠানের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক ও সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।